ত্রিপল নাইনও বহাল করতে পারেনাই বিজ্ঞ-আদালতের নিষেধাজ্ঞা
কালীগঞ্জ(গাজীপুর)প্রতিনিধি :
গাজীপুরের কালীগঞ্জে চুয়ারীয়াখোলা এলাকায় বিজ্ঞ-আদালতের নিষেধাজ্ঞা অমান্য করে বিবাদকৃত জমিতে র্নিমান হচ্ছে ঘড়/বাড়ি। উপায়ান্তর নাদেখে অবশেষে শেষ ভরশা ৯৯৯ এ ফোন করেন। পরে কালীগঞ্জে থানার এসআই জিল্লুর ঘটনাস্থলে যায় এবং বিজ্ঞ-আদালতের নিশেধাজ্ঞা সংত্রান্ত কাগজপত্র দেখে, বিবাদী পক্ষ আতাউর রহমান, আমিনুল, দীন দোহাম্মদ, আ: লতিফকে বাড়ি র্নিমানের কাজ বন্ধ রাখার অনুরোধ করে ফৌজধারী কার্যবিধি ১৪৪ ধারা সংক্রান্ত একখানা নোটিশ দিয়ে চলে আসেন। যার পি: মো: নং: ৩৯৯/২০২১ ইং স্মারক: নং ৫৯৬/২১ তারিখ ২৭/৫/২০২১।
কিন্ত পুলিশ ঘটনাস্থল ত্যাগ করার সাথে সাথে আবারও আদালতের র্নিদেশ অমান্য করে পুলিশের অনুরোধ ভেঙ্গে পূনরায় বাড়ির র্নিমান কাজ শুরু করেন।
স্থানীয়রা বলেন, কোন ব্যাক্তি যখন আদালতকে তোয়াক্কা না করে আইনকে বৃদ্ধংগুল প্রদর্শণ করে। স্থানীয় পুলিশ তা বাধ্য করতে না পারে তাহলে পুলিশ আইন প্রশাসনের কোন মুল্যই থাকছে না। এবং ১৪৪ ধারার নোটিশটি থানায় দেয়ার কারন হচ্ছে আইন মানতে বাধ্য করা।
অবশেষে আবার কালীগঞ্জ থানায় যোগাযোগ করে বলেন, আপনার ও আদালতের র্নিদেশ অমান্য করে আবরাও বাড়ির কাজ শুরু করেছে। দায়ীত্বপ্রাপ্ত এসআই জিল্লুর বলেন, আমি কি করবো, আমিকি বসে তোর বাড়ি পাহারা দিব ? বাদীকে আরো বলেন, তুই পারলে আবার থানায় এসে ৭ ধারার অভিযোগ কর পরে আমি দেখবো।
বিষয়টি উচ্চ আদালতসহ সর্ব পুলিশ সুপার উর্ধতন পুলিশ কর্মকর্তার দৃষ্টি আকর্ষণ করেন ভুক্তভোগী মোসাদ্দেক গাজী। একটি সূত্র জানায় তুমুলিয়া যুবলীগ এক নেতার প্রভাবে কাজ চলছে।
স্থানীয়দের অভিযোগ, এখন প্রশ্ন হলো ১৪৪ ধারাকি পুলিশের নাকি সর্বচ্চ আদালতের করা আইন। আদালতের নিষেধাজ্ঞা অমান্য করলে পুলিশের করোনীয় কি হতে পারে, তবে মনেহয়, যে বা যারা আইনকে ভাইলট করেছে তাকে আদালতে সোপর্দ করা। তাহলে ভবিষ্যতে আর এধরনের আইন অমান্য করার ঘটনা ঘটবেনা। দলীয় বিষয়টি না দেখে এখানে দলের উর্ধে আদালতকে মানতে হবে।