আজ শনিবার ইউএনএইচসিআর’র পক্ষ থেকে পাঠানো এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়। সেখানে বলা হয়, পৃথিবী জুড়ে ইউএনএইচসিআর-এর ৩২ জন শুভেচ্ছা দূত আছেন। যারা তাদের জনপ্রিয়তা, নিষ্ঠা ও কাজের মাধ্যমে সারা বিশ্বের শরণার্থীদের পরিস্থিতি ও ইউএনএইচসিআর-এর কাজ সবার সামনে তুলে ধরেন।
আর ২০১৯ সাল থেকে তাহসান শরণার্থীদের কথা মানুষের কাছে পৌঁছে দেওয়ার বিভিন্ন উদ্যোগে ইউএনএইচসিআর’র সঙ্গে একত্রে কাজ করে চলেছেন। তিনি কক্সবাজারে রোহিঙ্গা শরণার্থী শিবির পরিদর্শন করেছেন এবং বিশ্ব শরণার্থী দিবস ও ইউএনএইচসিআর’র অন্যান্য অনুষ্ঠানের যুক্ত থেকে সহায়তা করেছেন।
তাহসান বলেন, ‘জাতিসংঘের শরণার্থী সংস্থার সঙ্গে যুক্ত হতে পেরে আমি সম্মানিত ও গর্বিতবোধ করছি। পৃথিবীর এক শতাংশেরও বেশি মানুষ আজ সংঘাত ও নির্যাতনের কারণে বাস্তুচ্যুত। ভাগ্যবান ৯৯ শতাংশ মানুষের একজন হিসেবে শরণার্থীদের হয়ে কথা বলা আমার মানবিক দায়িত্ব।’