কালীগঞ্জ পাইলট স্কুল খেলার মাঠ, এখন মেলার মাঠ
মুজিবুর রহমান :
এতো আন্দোলন, মানববন্ধন, মিছিল সমাবেশ করার পরও একটুও নড়লেন না লালু ভাই। বরং আরো পোক্তা হয়ে বসেছেন তিনি।
বেশ কয়েকবার প্রশাসনের উচ্চ পর্যায়ের কর্মকর্তা এসে কেবল মাত্র বিভিন্ন ধরনের হুম-ধাম করে ব্যাবস্থা নিচ্ছি বলে ঠিকাদারকে কাগজ-পত্র নিয়ে অফিসে উপস্থিত হওয়ার জন্য র্নিদেশ প্রদান করেন। এর পরের ব্যাবস্থা কি হয়েছে তা জানতে পারে নাই এলাকাবাসী।
একটি সূত্রে জানাগেছে, ডিসকোয়ালীফাই হয়েছে। এর কারণ কি সাধারণ মানুষ তা কিছুই জানেন নাই। তবে প্রশাসনের উচিৎছিল কালীগঞ্জ যুবসমাজ, স্কুল ছাত্রদের বিষয়টি অবগত করা। কিন্ত তা করেন নাই। উনাদের বুঝতে হবে সরকারের প্রতিনিধি উনারা আর জনগন সরকারের একটি অংশ। জনগনের বিভিন্ন সুবিধা অসুবিধা হলে তা উপস্থাপণ করে বুঝিয়ে দেওয়া, কিন্ত তিনারা তা করেন নাই।
এ বিষয়ে রবিবার সকালে কালীগঞ্জ উপজেলা র্নিবাহী কর্মকর্তা মো. আসসাদিকজামানের নিকট ক্ষুদে বার্তা পেরণ করে মোবাইলে বলেন, তিনি কিছু বলতে পারবেন না। কেবল ডিসি সার ও এসপি সার বলতে পারবেন, তবে স্থায়ী কোনকিছু র্নিমান হবে না যা হবে অস্থায়ী।