মূল ঘটনা উদঘাটনে সাংবাদিকদের বাধা’ অপপ্রচার করে একটি পক্ষ
কালীগঞ্জে নির্বাচনী সহিংসতায় নৌকা প্রার্থীর সমর্থককে হত্যার অভিযোগ উঠেছে বিদ্রহী প্রার্থীও কর্মীদের বিরুদ্ধে।
কালীগঞ্জ প্রতিনিধি ঃ
কালীগঞ্জে নির্বাচনী সহিংসতায় নৌকা প্রার্থীর সমর্থককে হত্যার অভিযোগ উঠেছে বিদ্রহী প্রার্থীর কর্মীদের বিরুদ্ধে। আলমঙ্গীর হোসেন এর থানায় লিখিত অভিযোগ সূত্রে জানা যায়, গত মঙ্গলবার রাত আনু: সাড়ে ৮টার সময় গেইম খেলতে এনামুল ইসলাম’কে রিফাত (২০) মনিরের চালা জমির উত্তর পুর্ব পাশে ডেকে নিয়ে যায়। এ সময় মাসুদ ও বাছির উভয় পিতা জহিরুল হক, সাগর পিতা মাসুদ, সাকিব পিতা: আসাদ, সাইফুল পিতা: জয়নাল, রিফাত পিতা : সাইফুল সর্ব সাং- মধ্যনারগানা গন ধারালো অস্ত্রে সজ্জিত হয়ে হত্যার উদ্দেশ্যে ওৎ পেতে থাকে। পরে এনামুল ঘটনাস্থলে গেলে তার উপর অর্তকিত হামলা চালায় আলম মোড়লের সন্ত্রাসী বাহিনী বলে অভিযোগ করে নিহতের চাচী ও বোন। তার চিৎকারে স্থানীয়রা এগিয়ে এসে তাকে উদ্ধার করে এবং জামালপুরে স্থানীয় নোভা হাসপাতালে নিয়ে গেলে চিকিৎসক তাকে উন্নত চিকিতসার জন্য ঢাকা পঙ্গু হাসপাতাল রেফার্ড করে। কিন্ত অবস্থার অবনতি দেখে চিকিৎসক তাকে ঢাকা মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতালে রেফার্ড করে। পরে সেখানে পরের দিও বুধবার সন্ধ্যায় চিকিতসারত অবস্থায় এনামুল মারা যায়।
এদিকে বৃহস্পতিাবার তার মৃত্যুর খবর ছড়িয়ে পড়লে কান্নায় সমস্ত এলাকার বাতাস ভারি হয়ে যায়। ময়না তদন্তের পর বৃহস্পতিবার রাত সাড়ে ৮টার পর মৃতদেহ মৃতদেহ নিজ বাড়িতে এনে পারিবারিক কবরস্থানে দাফন সম্পন্ন করা হয়।
প্রকৃত ঘটনা উদঘাটন করতে বেশ কিছু সংবাদকর্মী ঘটনাস্থলে গেয়ে এক প্রতিনিধি সংবাদকর্মীদের হেনস্তা করার নিজের গুন্ডা বাহিনী লেলিয়ে দেয়। বিভিন্ন দিকে ফোন করে মিথ্যা তথ্য দেয়।
অভিযোগ সূত্রে আরো জানা যায়, তাদের ৩ পরিবারের আদরের এক মাত্র ছেলে সন্তান এনামুল ইসলাম। নিহতের মা. চাচি ও চাচাতো বোন সাংবাদিকদের জানায়, গত ২০১৬ সালে জামালপুর ইউনিয়ন পরিষদ নির্বাচন কোন্দলে শত্রæতা করে আসছিল আলমবাহিনী যে, বিবাদী পক্ষ প্রার্থী জয় হলে প্রতিশোধ নিবে, এবং হুমকি দিয়ে আসছিল। শেষ পর্যন্ত ওই বাহিনী ঘটনাটি ঘটিয়েছে, সংবাদ লেখা অবদী মামলা রুজু হয়নি বা পুলিশ কাউকে আটক করে নাই।
এ বিষয়ে জামালপুর ইউনিয়ন পরিষদের আ’লীগ বিদ্রহী প্রার্থী নবনির্বাচিত চেয়ারম্যান খায়রুল আলম মোড়লকে বার বার ফোন করেও পাওয়া যায় নাই।
কালীগঞ্জ থানার অফিসার ইনচার্জ এ’কে’এম মিজানুল হক ঘটনার সত্যতা স্বীকার করে বলেন, এ বিষয়ে এখনো কোন অভিযোগ পাই নাই, তবুুও আমরা বিষয়টি তদন্তে চালিয়ে যাচ্ছি, অভিযোগ পেলে আইনানুগ ব্যবস্থা নেয়া হবে।